আত্মঘাতী খেলা থেকে বেরিয়ে আসুন : সরকারকে ৪০৮ নাগরিক

উগ্র ধর্মান্ধ শক্তির কাছে আত্মসমর্পণের অভিযোগ তুলে সরকারকে আত্মঘাতী খেলা থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ৪০৮ জন বিশিষ্ট নাগরিক।

‘পাঠ্যপুস্তকে সাম্প্রদায়িকীকরণ, পয়লা বৈশাখের ওপর আক্রমণ, অপপ্রচার, ভাস্কর্য অপসারণ, কওমি মাদ্রাসাকে অন্যায্য মর্যাদা দানসহ উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের প্রতিবাদ জানিয়ে’ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী স্বাক্ষরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘আমরা সরকারের এই আত্মঘাতী খেলা থেকে বের হয়ে আসার দাবি জানাচ্ছি এবং এই অশুভ তৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সব দেশপ্রেমিক, গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’

যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া দেশের বেশ কিছু ঘটনা তাঁদের উত্কণ্ঠিত করেছে। পাঠ্যপুস্তকে সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গিজাত পরিবর্তন, নববর্ষ ও মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরুদ্ধে আক্রমণ, পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান সংকুচিত করা, ভাস্কর্য অপসারণের দাবি, কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স সমমান দেওয়াসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে মৌলবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে সরকারের আপস ও আত্মসমর্পণের ঘটনায় দেশের ধর্মনিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক মানুষ ব্যথিত, ক্ষুব্ধ ও হতাশ।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ বছর প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তকে যে পরিবর্তনগুলো করা হয়েছে, তা স্বাভাবিক নিয়ম মেনে হয়নি। পাঠ্যপুস্তকের ১৩ জন সম্পাদক গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, এই পরিবর্তনগুলো করা হয়েছে তাঁদের অজান্তে। পাঠ্যপুস্তকের এই সাম্প্রদায়িকীকরণের ঘটনা বছরের প্রথম দিনেই বিনা মূল্যে সব শিক্ষার্থীর হাতে পাঠ্যবই পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য ম্লান করে দিয়েছে। ছাপার ভুল, বানান-তথ্য-ইতিহাসের বিকৃতির ঘটনাগুলোকে প্রাথমিকভাবে দায়িত্বে অবহেলা হিসেবে চালানোর চেষ্টা করা হলেও ধীরে ধীরে বের হয়ে এসেছে এসব বিকৃতির পেছনের অভিসন্ধি। পশ্চাৎপদ ও মৌলবাদের তোষণনীতির কারণেই পাঠ্যপুস্তকে এই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। এর পেছনে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির যে ভয়ানক বিস্তার রয়েছে, তা গত কয়েক বছর ধরেই স্পষ্ট। এ বছরের পাঠ্যপুস্তকের এই পরিবর্তন সেই সাম্প্রদায়িক অপরাজনীতির সঙ্গে সরকারের আপসরফারই চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, হেফাজতে ইসলাম শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ছবি আঁকার পাঠ তুলে দিতে চায়। তারা দাবি তুলেছে, পঞ্চম শ্রেণির পর ছেলেমেয়েদের একসঙ্গে ক্লাস করা নিষিদ্ধ করতে হবে। হেফাজতের দাবি মেনে নিয়ে পাঠ্যপুস্তকের ব্যাপক পরিবর্তনের পর এরই মধ্যে নারীশিক্ষার অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার রচনা সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এভাবে একের পর এক সমাজে শিক্ষা, রাজনীতি ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে ধর্মীয়করণ করে জঙ্গিবাদের উর্বর ক্ষেত্র তৈরি করা হচ্ছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে পাঠ্যপুস্তকে এই ঘৃণ্য বিকৃতির বিরুদ্ধে আমাদের যেমন কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা আবশ্যক, তেমনি সরকারেরও উচিত রাষ্ট্রযন্ত্রের নানা গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ঘাপটি মেরে থাকা মুখোশধারী মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী ভাবাদর্শের ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তি প্রদান করা।

বিবৃতিতে বলা হয়, উগ্র সাম্প্রদায়িক এই চিহ্নিত গোষ্ঠী ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙালির প্রতিটি ন্যায়সংগত আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। কেবল বিরোধিতা নয়, তারা বিদেশি কায়েমি স্বার্থ, সাম্রাজ্যবাদ আর হানাদার বাহিনীর দোসর রূপে এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছিল। সেই চিহ্নিত গোষ্ঠী পঁচাত্তর-পরবর্তী সরকারগুলোর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ আনুকূল্য পেয়ে আজ দানবে পরিণত হয়েছে। জামায়াত-হেফাজত ইত্যাদি পৃথক পরিচয়ে হলেও তাদের উদ্দেশ্য এক এবং অভিন্ন। আর সেটা হচ্ছে পাকিস্তানি ধারায় বাংলাদেশকে ফিরিয়ে নেওয়া। আজ এ কথা স্বীকার করতে হবে যে সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে এই অপশক্তি অনেকটাই সফল হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, সরকার নিজেকে সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতাবিরোধী বলে প্রচার-প্রচারণা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চাকে প্রাধান্য দেওয়ার কথা বললেও পাঠ্যপুস্তকে কেন এই পশ্চাদপসরণের চিত্র? এই পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে যে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে, তাতে দেশের অসাম্প্রদায়িক বিবেকবান মানুষ ক্ষুব্ধ। আমরা এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি।

বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসকে স্নাতকোত্তর বা মাস্টার্সের সমমানের সরকারি স্বীকৃতি এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রবেশমুখে ন্যায়বিচারের প্রতীক ভাস্কর্য অপসারণের দাবি দেশের অসাম্প্রদায়িক মানুষকে গভীরভাবে উত্কণ্ঠিত ও বিচলিত করেছে। প্রশ্ন হলো, যে কওমি মাদ্রাসার কারিকুলাম ও পাঠ্যসূচিতে সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই, তাকে কোন বিবেচনায় মাস্টার্স সমমানের স্বীকৃতি দেওয়া হলো? এই হেফাজতপ্রীতি কোন বাংলাদেশের ইঙ্গিত দিচ্ছে? যে ব্যক্তি ঘোষণা দিয়েছেন মেয়েদের ততটুকুই পড়ালেখা জানা দরকার, যতটা শিখলে স্বামীদের পকেটের টাকার হিসাব রাখতে পারা যাবে; নারীদের ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ রাখার কথা বলে তাদেরকে তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা পর্যন্ত করেছেন বিকৃত রুচির ব্যক্তিটি, দেশের সকল ভাস্কর্য ভেঙে ফেলার হুমকি দিচ্ছেন; পয়লা বৈশাখ আর মঙ্গল শোভাযাত্রার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করেন, ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকায় ভয়াবহ নৈরাজ্য আর ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টি করে যারা সরকার পতনের ডাক দিয়েছিল, হেফাজতে ইসলামের প্রধান কথিত আল্লামা আহম্মদ শফীই হবেন সেই কমিটির প্রধান, তাঁর কর্তৃত্বেই সনদ দেওয়া হবে। তাঁর শিষ্যরা, যাঁরা চিন্তায়-মননে পাকিস্তানি ভাবাদর্শে গড়ে উঠছে, তারা ভবিষ্যতে দেশের প্রশাসনিক পদগুলো দখলে নেবে—এমন ভাবনায় আমরা শিউরে উঠছি।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের সামনে নির্মিত ভাস্কর্যটি মানসম্পন্ন হয়নি। এ কথা স্বীকার করেও প্রশ্ন করা যায়, ঢাকাসহ সারা দেশে নির্মিত ভাস্কর্যগুলোর সব কটি কি মানসম্পন্ন হয়েছে? যদি মানসম্পন্ন না হয়ে থাকে, শিল্পমানের ঘাটতি থেকে থাকে, তাহলে দেশের প্রতিভাবান শিল্পীদের দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে এর মানোন্নয়নের জন্য। কিন্তু হেফাজতের দাবির সঙ্গে সুর মিলানো কিছুতেই গ্রহণযোগ্য নয়। ভাস্কর্য হলো সমাজের ভাবনা ও মননশীলতার প্রতীক। হেফাজতে ইসলাম দেশের সব অসাম্প্রদায়িক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা ও মুক্তিসংগ্রামের সব স্মারক ও সৌধসমূহকেই মূর্তি আখ্যা দিয়ে ভেঙে ফেলার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের আক্রমণের মূল লক্ষ্য শহীদ মিনার, স্মৃতিসৌধ, অপরাজেয় বাংলা, শিখা চিরন্তন ইত্যাদি।

বিবৃতিদাতারা হলেন-

১. আহমদ রফিক
২. কামাল লোহানী
৩. অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
৪. যতীন সরকার
৫. সৈয়দ হাসান ইমাম
৬. হাসান আজিজুল হক
৭. সনৎ কুমার সাহা
৮. ড. অজয় রায়
৯. ড. সফিউদ্দিন আহমদ
১০. সাইদুর রহমান বয়াতী
১১. অধ্যাপক কাজী মদিনা
১২. ড. অনুপম সেন
১৩. আবুল মোমেন
১৪. শিল্পী আনোয়ার হোসেন
১৫. নিখিল সেন
১৬. দ্বিজেন শর্মা
১৭. বেগম মুশতারী শফি
১৮. বীরেন্দ্রনাথ রায়
১৯. অধ্যাপক আবুল মনসুর
২০. ডা. রশিদ ই মাহবুব
২১. লায়লা হাসান
২২. মামুনুর রশিদ
২৩. মানবেন্দ্র বটব্যাল
২৪. ড. ইনামুল হক
২৫. চলচিত্রকার মসিউদ্দিন শাকের
২৬. অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম
২৭. ম হামিদ
২৮. লাকী ইনাম
২৯. এ এন রাশেদা
৩০. অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
৩১. ভাস্কর রাশা
৩২. রফিউর রাব্বি
৩৩. অধ্যাপক আ ক ম মোস্তফা জামান
৩৪. অধ্যাপক এম এ আজিজ মিয়া
৩৫. ড. আনোয়ারুল্লাহ ভূঁইয়া
৩৬. অধ্যক্ষ মো. আকমল হোসেন
৩৭. সঞ্জীব দ্রং
৩৮. অধ্যাপক কাবেরী গায়েন
৩৯. হরেন্দ্রনাথ সিং
৪০. কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু
৪১. স্থপতি সৌমেন হাজরা
৪২. নাট্যজন রোকেয়া রফিক বেবী
৪৩. নৃত্যশিল্পী তামান্না রহমান
৪৪. নাট্যকার মান্নান হীরা
৪৫. অধ্যাপক সায়েম রানা
৪৬. সুরকার শাহীন সরদার
৪৭. আবৃত্তি শিল্পী রূপা চক্রবর্তী
৪৮. সঙ্গীত শিল্পী সায়ান
৪৯. ডা. সারওয়ার আলী
৫০. মফিদুল হক
৫১. আবৃত্তি শিল্পী আশরাফুল আলম
৫২. চিত্রশিল্পী আবুল বারাক আলভী
৫৩. আবেদ খান
৫৪. কবি নির্মলেন্দু গুণ
৫৫. বুলবুল মহলানবীশ
৫৬. তিমির নন্দী
৫৭. খায়রুল আনাম শাকিল
৫৮. অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার
৫৯. চিত্রশিল্পী জাহিদ মোস্তাফা
৬০. চিত্রশিল্পী আমিনুল ইসলাম লিটু
৬১. শিল্পী কফিল আহমেদ
৬২. অধ্যাপক ডা. আবু সাঈদ
৬৩. অধ্যাপক ডা. মোঃ শফিকুল ইসলাম
৬৪. অধ্যাপক ডা. রেজওয়ানুল হক বুলবুল
৬৫. ডা. লেনিন চৌধুরী
৬৬. ডা. এম এ মতিন
৬৭. অধ্যাপক ডা. শাকিল আক্তার
৬৮. ডা. কাজী রকিবুল ইসলাম
৬৯. অধ্যাপক ডা. ফজলুর রহমান
৭০. ডা. শামসুদ্দিন আহমেদ
৭১. আবু নাসের খান
৭২. আকরামুল হক
৭৩. প্রকাশক রবিন আহসান
৭৪. জীবনানন্দ জয়ন্ত
৭৫. বাকী বিল্লাহ
৭৬. অভিনু কিবরিয়া ইসলাম
৭৭. অধ্যাপক বদিউর রহমান
৭৮. কাজী মোহাম্মদ শীশ
৭৯. ডা. চন্দন দাশ
৮০. মাহমুদ সেলিম
৮১. সুখেন রায়
৮২. বিশ্বনাথ দাশ মুন্সি
৮৩. ড. শাশ্বত ভট্টাচার্য
৮৪. শিবানী ভট্টাচার্য
৮৫. হাবিবুল আলম
৮৬. ডি. এম. শাহিদুজ্জামান
৮৭. বেলায়েত হোসেন
৮৮. আলমগীর মালেক
৮৯. ডা. রফিকুল হাসান জিন্নাহ
৯০. অধ্যাপক আব্দুল মোতালেব
৯১. আলী ইমাম দুলাল
৯২. মকবুল হোসেন
৯৩. আব্দুস সালাম রিপন
৯৪. প্রবীর সরদার
৯৫. জামসেদ আনোয়ার তপন
৯৬. অমিত রঞ্জন দে
৯৭. সঙ্গীতা ইমাম
৯৮. ইকবালুল হক খান
৯৯. মামুনুর রশিদ
১০০. প্রদীপ ঘোষ
১০১. সুরাইয়া পারভীন
১০২. মারুফ রহমান
১০৩. বিজন রায়
১০৪. রহমান মুফিজ
১০৫. কংকন নাগ
১০৬. হালিমা নূর পাপন
১০৭. মিজানুর রহমান সুমন
১০৮. আরিফ নূর
১০৯. নাজমুল আজাদ
১১০. গোলাম মোহাম্মদ ইদু
১১১. শংকর সাওজাল
১১২. মঞ্জুশ্রী দাশগুপ্তা
১১৩. অধ্যাপক মতলুব আলী
১১৪. সিদ্দিক মোল্লা
১১৫. জাকির তালুকদার
১১৬. রতন কুমার দাস
১১৭. বিমল মজুমদার
১১৮. কিরীটি রঞ্জন বিশ্বাস
১১৯. হাসান তারেক
১২০. সৈয়দা অনন্যা রহমান
১২১. শিল্পী আক্তার
১২২. শিখা সেন গুপ্তা
১২৩. মিতা রায়
১২৪. হাসান মাহমুদ
১২৫. শেখ আনিসুর রহমান
১২৬. তাহমিনা ইয়াসমিন নীলা
১২৭. মিনহাজুল আবেদীন মৃদুল
১২৮. শরিফুল আহসান রিফাত
১২৯. সম্পদ কর
১৩০. রুমী দে
১৩১. জহুরুল কাইয়ুম (গাইবান্ধা)
১৩২. রেজাউর রহমান রেজু (দিনাজপুর)
১৩৩. কাজী আবুল হাসনাত (সৈয়দপুর)
১৩৪. নাজমুল ইসলাম (গোপালগঞ্জ)
১৩৫. সেতারা বেগম (ঠাকুরগাঁও)
১৩৬. এ. কে. শেরাম (সিলেট)
১৩৭. কাজী মারুফা (পাবনা)
১৩৮. মোস্তাফিজুর রহমান (নেত্রকোনা)
১৩৯. গোলাম মোস্তফা মিয়া (নরসিংদী)
১৪০. হাবিবি জহির রায়হান (চুয়াডাঙ্গা)
১৪১. জাহাঙ্গীর আলম (সুনামগঞ্জ)
১৪২. শেখ ফরিদ আহমেদ (কুমিল্লা)
১৪৩. হামিদা খাতুন (মুন্সীগঞ্জ)
১৪৪. সুনীল ধর (চট্টগ্রাম)
১৪৫. বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী (মাগুরা)
১৪৬. মো. শাহজাহান (বরগুনা)
১৪৭. অধ্যাপক আ. ক. ম. মোস্তফা জামান
১৪৮. কল্যাণ কান্তি পাল (কক্সবাজার)
১৪৯. মোজাম্মেল হক (খুলনা)
১৫০. ডা. রেজাউল আমিন (মাদারীপুর)
১৫১. তপন সারওয়ার (শেরপুর)
১৫২. জহিরুল ইসলাম স্বপন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
১৫৩. সাজ্জাদুর রহমান খান বিপ্লব (যশোর)
১৫৪. মইনুল ইসলাম লিমন (সিরাজগঞ্জ)
১৫৫. আব্দুল ওয়াদুদ (বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়)
১৫৬. আজিজুল মালিক (কানাডা)
১৫৭. কিরণময় মণ্ডল (ফ্রান্স)
১৫৮. সারওয়ার কামাল রবিন (ময়মনসিংহ)
রংপুর জেলা
১৫৯. অধ্যাপক আব্দুল জলিল
১৬০. অধ্যাপক মলয় কিশোর ভট্টাচার্য
১৬১. অধ্যাপক খায়রুল আলম ডাকুয়া
১৬২. অধ্যাপক নিরোদ বরণ নাথ
১৬৩. অধ্যাপক রণজিত বণিক
১৬৪. অধ্যাপক স্বপ্না রাণী দত্ত বণিক
যশোর জেলা
১৬৫. ডা. কাজী রবিউল হক
১৬৬. এ্যাড. কাজী আব্দুস শহীদ লাল
১৬৭. অশোক রায়
১৬৮. এ্যাড. আবুল হোসেন
১৬৯. অধ্যক্ষ আফসার আলী
১৭০. সন্তোষ হালদার
১৭১. হাবীবা শেফা
১৭২. এম আর খায়রুল উমাম
১৭৩. একরামউদ্দৌলাহ
১৭৪. এ্যাড. কাজী ফরিদুল ইসলাম
১৭৫. মোস্তফা হুমায়র কবীর
১৭৬. আমিনুর রহমান হিরু
১৭৭. সুরাইয়া শরীফ
১৭৮. রুকুন উদ্দৌলাহ
১৭৯. ফখরে আলম
১৮০. ইন্দ্রজিৎ রায়
১৮১. ডা. জি. সি বোস
১৮২. মুবিনুল ইসলাম মোবিন
১৮৩. সানোয়ার আলম খান দুলু
১৮৪. মাহমুদ হাসান বুলু
১৮৫. আবু সালেহ তোতা
১৮৬. শ্রাবণী সুর
১৮৭. বিমল রায়
১৮৮. আসাদ আসাদুজ্জামান
১৮৯. পাভেল চৌধুরী
১৯০. মোস্তাক হোসেন শিম্বা
১৯১. বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক
১৯২. আজিজুল হক মণি
১৯৩. বিথীকা সরকার
১৯৪. ইঞ্জি. নাজির আহমেদ
১৯৫. দীপংকর দাস রতন
১৯৬. জে, এম ইকবাল হোসেন
১৯৭. ফারাজী আহমদ স্ঈাদ বুলবুল
১৯৮. সাজেদ রহমান বকুল
১৯৯. এস. এম তৌহিদুর রহমান
২০০. আমজাদ হোসেন
২০১. রওশনারা রাসু
২০২. শীতল মিত্র
২০৩. হারুন- অর-রশীদ
২০৪. মনিরুল
ময়মনসিংহ জেলা:
২০৫. ভাষা সৈনিক আব্দুল আজিজ তালুকদার
২০৬. এড. এমদাদুল হক মিল্লাত
২০৭. শেখ বাহার মজুমদার
২০৮. এড.নজরুল ইসলাম চুন্নু
২০৯. সাংস্কৃতিক কর্মী ইয়াজদানী কোরায়শী কাজল
২১০. কবি আমজাদ দোলন
২১১. এড.এএইচএম খালেকুজ্জামান
২১২. লেখক, গবেষক স্বপন ধর
২১৩. নারীনেত্রী ফেরদৌস আরা মাহমুদা হেলেন
২১৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুর রব
২১৫. ডাঃ তোফায়েল হোসেন
২১৬. শিক্ষক নেতা মোতাহার হোসেন
২১৭. নারীনেত্রী মনিরা বেগম অনু
২১৮. ডাঃ প্রদীপ চন্দ্র কর
২১৯. লেখক সনৎ কুমার ঘোষ
২২০. কৃষকনেতা,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসেম
চুয়াডাঙ্গা জেলা:
২২১. কাজল মাহমুদ
২২২. মোঃ ইমাম হাসান
২২৩. মোঃ ইব্রাহিম হোসেন
২২৪. বজলুর রহমান জোয়ার্দ্দার
২২৫. আব্দুস সালাম সৈকত
২২৬. আব্দুল মোমিন টিপু
২২৭. শাহিন সুলতানা মিলী
২২৮. অ্যাড. নওশের আলী
২২৯. আব্দুল মোহিত
২৩০. হামিদুল হক মুন্সী
২৩১. কিশোর কুমার কু-ু
২৩২. ডা. মার্টিন হীরক চৌধুরী
২৩৩. কোরবান আলী ম-ল
২৩৪. মরিয়ম শেলী
২৩৫. মোঃ জাহিদুল ইসলাম
২৩৬. লুৎফর রহমান
২৩৭. শেখ সিরাজুল ইসলাম
২৩৮. মোঃ বিল্লাল হোসেন
২৩৯. আব্দুল মান্নান ফকির
২৪০. আসমা হেনা চুমকি
২৪১. শাহ আলম সনি
২৪২. আলাউদ্দিন উমর
২৪৩. লিটু বিশ্বাস
২৪৪. খালেকুজ্জামান
২৪৫. সাহেদ জামাল
২৪৬. হাবিবি জহির রায়হান
২৪৭. আ. শু. বাঙ্গালী
২৪৮. বদরুল আলম ফিট্টু
২৪৯. জাহাঙ্গীর আলম
২৫০. ফজলুল হক
২৫১. রিচার্ড রহমান
২৫২. রাজীব আহমেদ রাজু
২৫৩. ডা. আব্দুল হান্নান
রাজশাহী জেলা:
২৫৬. কবি আরিফুল হক কুমার
২৫৭. টাঙ্গাইল জেলা:
২৫৮. অধ্যক্ষ সেকান্দার হায়াত
২৫৯. অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক
২৬০. অধ্যক্ষ তপন বর্ধন
২৬১. অধ্যক্ষ শামসুন্নাহার শান্তি
২৬২. অধ্যাপক নাজির হোসেন
২৬৩. হাবিবুর রহমান খোকা বীর প্রতীক
২৬৪. ওয়াহেদুজ্জামান মতি
২৬৫. অধ্যাপক দেবাশীষ দেব
২৬৬. মোস্তাক আহমেদ
২৬৭. শিবাজী দে
২৬৮. আনিসুর রহমান
২৬৯. কামনাশীষ শেখর
২৭০. কাশীনাথ মজুমদার পিংকু
২৭১. বজলুর রহমান
২৭২. সিরাজুল ইসলাম লিজু
২৭৩. ইকবাল হোসেন
ফরিদপুর জেলা:
২৭৪. অধ্যাপক শিপ্রা রায়
২৭৫. অধ্যক্ষ আবু বকর মিয়া
২৭৬. কবি আনোয়ার করিম
২৭৭. পাগলা বাবলু
২৭৮. সিরাজুল ইসলাম
গোপালগঞ্জ জেলা:
২৭৯. সরদার আহমেদ নওশের আলী মিতু
খুলনা জেলা:
২৮০. অধ্যাপক অসিত বরণ ঘোষ
২৮১. দেবনারায়ণ পাল
২৮২. শঙ্কর মালিক
২৮৩. ফাতেমা হেরেন
২৮৪. আতিয়া রব
২৮৫. অসিম বিশ্বাস
২৮৬. শরীফুল ইসলাম সেলিম
২৮৭. রাকিবা খান লুবা
২৮৮. অরুপ বসু
২৮৯. কাজল ইসলাম
মৌলভীবাজার জেলা:
২৯০. অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান
২৯১. আব্দুল খালেক মায়া ওয়াহে
২৯২. এ্যাড. বিশ্বজিৎ ঘোষ
২৯৩. নমিতা দাশ
২৯৪. আব্দুর রাজ্জাক
২৯৫. আকমল হোসেন নিপু
নারায়ণগঞ্জ জেলা:
২৯৬. রথীন চক্রবত্তী
২৯৭. কবি হালিম আজা
২৯৮. জিয়াউল ইসলাম কাজল
২৯৯. জাহিদুল হক দীপু
৩০০. এড. আবুবকর সিদ্দীক
৩০১. আব্দুর রহমান
৩০২. রীনা আহমেদ
৩০৩. ডা. নজরূল ইসলাম
৩০৪. মাহাবূবুর রহমান মাসুম
৩০৫. এড. হারূন অর রশিদ
৩০৬. ভবানী শংকর রায়
৩০৭. ধীমান সাহা জুয়েল
চট্টগ্রাম জেলা
৩০৯. অধ্যাপক রণজিৎ দে
৩১০. ড. মঈনুল ইসলাম
৩১১. ড. ইরশাদ কামাল খান
৩১২. ড. গাজী সালাউদ্দীন
৩১৩. প্রফেসর ডা. এ কিউ এম সিরাজুল ইসলাম
বরগুনা জেলা:
৩১৪. এ্যাডভোকেট আবদুল মোতালেব মিয়া
৩১৫. জাকির হোসেন মিরাজ
৩১৬. আবদুল কাদের
৩১৭. আনিসুর রহমান
৩১৮. মনির হোসেন কামাল
৩১৯. এ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান
৩২০. মোহাম্মদ হাদিসুর রহমান
৩২১. এ্যাডভোকেট শাহ মোহা: অলি উল্লাহ
৩২২. এ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান
৩২৩. সুখরঞ্জন শীল
৩২৪. চিত্তরঞ্জন শীল
৩২৫. মো: মনিরুজ্জামান নাসা
৩২৬. মুশফিক আরিফ
৩২৭. মো: শামসুদ্দিন সানু
গাইবান্ধা জেলা:
৩২৮. অধ্যাপক মাজহারউল মান্নান
৩২৯. মমতাজুর রহমান
৩৩০. জহুরুল কাইয়ুম
৩৩১. গাজী আবু রাহেন শফিউল্লাহ
৩৩২. নেয়ামুল আহসান পামেল
৩৩৩. তপন কুমার বর্মণ
৩৩৪. রোকেয়া খাতুন
খাগড়াছড়ি জেলা:
৩৩৫. ড.সুধিন কুমার চাকমা
৩৩৬. অধ্যাপক মুধুমঙ্গল চাকমা
৩৩৭. অধ্যাপক বোধিসত্ব দেওয়ান
৩৩৮. বিনোদ বিহানী চাকমা
৩৩৯. ধর্মরাজ বড়–য়া
বগুড়া জেলা:
৩৪০. তৌফিক হাসান ময়না
৩৪১. সাদেকুর রহমান সুজন
৩৪২. এ বি এম জিয়াউল রহমান বাবলা
৩৪৩. প্রদীপ ভট্রাচার্য শঙ্কর
৩৪৪. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজু
৩৪৫. বাবু অরুনাংসু কুমার সাহা
৩৪৬. বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ কুমার পাল
৩৪৭. জিন্নাতুল ইসলাম
৩৪৮. আমিনুল ফরিদ
৩৪৯. মাহমুদুস সোবহান মিন্নু
৩৫০. এস এম শাহীদুর রহমান বিপ্লব
৩৫১. আবু সাইদ সিদ্দিকী
৩৫২. আব্দুল্লাহেল কাফি তারা
৩৫৩. নিভা সরকার
৩৫৪. মনোয়ারুল ইসলাম
নরসিংদী জেলা:
৩৫৫. প্রফেসর গোলাম মোস্তাফা মিয়া
৩৫৬. প্রফেসর সূর্য্য কান্ত দাস
৩৫৭. বাবু রঞ্জিত কুমার সাহা
৩৫৮. সরকার আবুল কালাম
৩৫৯. অধ্যাপক অহিভূষণ চক্রবর্তী
৩৬০. অধ্যাপক নূরজাহান বেগম
৩৬১. জনাব আহিদুর রহমান ভূলু
সিলেট জেলা:
৩৬২. প্রফেসর ড. মো. সালেহ উদ্দীন
৩৬৩. ইমেরিটাস অধ্যাপক মো. আবদুল আজিজ
৩৬৪. প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম
৩৬৫. অধ্যক্ষ গোলাম রব্বানী
৩৬৬. প্রফেসর ড. মো. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ
৩৬৭. অপূর্ব শর্মা
৩৬৮. ব্যারিস্টার মোহাম্মদ আরশ আলী
ফেনি জেলা:
৩৬৯. মো: মোমেনুল হক
৩৭০. এ্যাডভোকেট ফয়েজুল হক মিল্কী
৩৭১. আবু তাহের
৩৭২. যতন মজুমদার
৩৭৩. রফিকুল ইসলাম
৩৭৪. রবিউল হক রবি
৩৭৫. আসাদুজ্জামান দারা
৩৭৬. বখতিয়ার মুন্না
৩৭৭. মহিবুল হক চৌধুরী রাসেল
৩৭৮. আহমেদ সিয়াম
৩৭৯. বাবুল চন্দ্র শীল
৩৮০. ওয়াজি উল্ল্যা
৩৮১. দেলোয়ার হোসেন মানিক
৩৮২. নারায়ন কর্মকার
৩৮৩. উত্তম দেবনাথ
৩৮৪. মঞ্জুর তাজিম
৩৮৫. এ্যাড.রাশেদ মাযহার
৩৮৬. ডা.শাহেদুল ইসলাম কাউচার
৩৮৭. ডা.তবাক উল্ল্যা চৌধুরী বায়োজিদ
৩৮৮. ইকবাল উল আলম
৩৮৯. টিটু দত্ত
৩৯০. বদিউল আলম বেলাল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা :
৩৯১. কবি জয়দুল হোসেন
৩৯২. কবি আক্তারুল ফতেহ
৩৯৩. আবদুন নূর
৩৯৪. প্রাণতোষ চৌধুরী
৩৯৫. অধ্যাপক কৃপাল নারায়ণ চৌধুরী
৩৯৬. ফেরদৌস রহমান
৩৯৭. শাহজাহান সোহেল
৩৯৮. নীহার রঞ্জন রায়
৩৯৯. এ্যাডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর
৪০০. এ্যাডভোকেট নাসির আহমেদ
৪০১. শরীফ আহমেদ খান
৪০২. ডা. অরুনাভ পোদ্দার
নোয়াখালী জেলা:
৪০৩. এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন
৪০৪. এ্যাডভোকেট হাবিবুর রসুল মামুন
৪০৫. অধ্যাপক রমানাথ সেন
৪০৬. বিমলেন্দু মজুমদার
৪০৭. আবুল কাসেম
৪০৮. মোহাম্মদ আলমগীর