‘নায়ক রাজ্জাক জাতীয় সম্পদ’

নায়করাজ রাজ্জাকের কর্মময় জীবন জাতীয় সম্পদ একে সংরক্ষণ করা হবে। তিনি সবার মাথার ‍উপরে ছায়ার মতো ছিলেন। নায়ক রাজ তার কর্মের মাধ্যমে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।সকালে এফডিসিতে রাজ্জাকের প্রথম জানাজা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

গতকাল সোমবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সন্ধ্যায় সোয় ছয়টার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা চলচ্চিত্রের এই কিংবদন্তী।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ষাটের দশকে রাজ্জাকের হাত ধরে কলকাতা ও বোম্বোর ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলা ছবি চলে। তিনি ছিলেন সবার অভিভাবক।বিভিন্ন বিপদে মাথার উপরে ছায়ার মত থাকতেন তিনি। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তিনি কথা বলেছেন।আমরা এক অভিভাবক হারালাম। আমরা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

এর আগে সকাল পৌনে এগারোটায় রাজ্জাকের মরদেহ এফডিসিতে আনা হয়। এসময় নায়ক রাজের দুই ছেলে, বাপ্পারাজ ও সম্রাট, আলমগীর, সুচন্দা, চম্পা, ববিতা, শাবনুর, পপি, রুবেল, ওমর সানী, মিশা সওদাগর, ফেরদৌস সহ চলচ্চিত্রাঙ্গনের শিল্পী ও কলাকুশলীরা নায়করাজকে শ্রদ্ধা জানান।

এরপর পৌনে বারোটায় সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয় রাজ্জাকের মরদেহ।